Reading and meaning part 2

Listen to the audio while reading the text –

Text:

In the home of Sir Ector, Arthur, the son of the late king, was spending his boyhood in happiness and safety. As he grew older, he became gentle, strong, handsome and good like his father Uther-Pendragon.

Eighteen years passed. Britain was torn by bitter rivalry. None of the fighting barons had managed to become the king. The people longed for the old days of peace and prosperity under Uther-Pendragon.

It was Christmas time, a time of festivity. But all around Britain, people were hungry, cold and frightened. One day, in a churchyard, people found a large stone on which was fixed a magnificent sword. Upon the stone, in gold letters, was inscribed, “whoever pulls out this sword is by right of birth, the king of England.” Immediately, the eager barons who longed to become the king, jostled among themselves to lift the sword. None succeeded. The sword remained fixed to the stone.

It was Arthur, at the age of eighteen, who succeeded in lifting the sword for the first time. The barons were angry and disappointed. They demanded a test.

Upon a bright May morning, a great trial took place in the presence of many people. There were the peasants, the craftsmen, the merchants, as well as the barons. In front of everyone, Arthur, slender and young, lifted the sword easily. The crowd hailed him as the king. After becoming the king of England, Arthur’s first duty was to secure peace in England. He was helped by wise Merlin. Like his father, Arthur was concerned about the good of the common people.

King Arthur fought battles so that no one could ill-treat the humblest of his subjects. King Arthur had lost his royal sword in a battle. One day, Merlin took him to a valley of sweet-smelling flowers. At the edge of the plain there was a deep lake. As Arthur approached the lake, a beautiful arm with golden bracelets rose from the water. The hand held a sword set with rubies and emeralds.

Meaning line by line (grammar is maintained)

স্যার এক্টরের বাড়িতে মৃত রাজার পুত্র আর্থার সুখে এবং নিরাপত্তার সঙ্গে তার ছেলেবেলা কাটাচ্ছিল। যখন সে বড়ো হল, তখন সে তার বাবা উথার-পেনড্রাগনের মতোই ভদ্র, শক্তিশালী, সুদর্শন এবং একজন ভালো মানুষ হয়ে উঠল।

আঠারো বছর কেটে গেল। তিক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ব্রিটেন তখন ছিন্নভিন্ন। যুদ্ধরত জমিদারদের কেউই রাজা হতে পারলেন না। প্রজারা উথার-পেনড্রাগনের আমলের শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়েছিল।

এটা ছিল বড়োদিনের সময়, উৎসব উদ্যাপনের সময়। কিন্তু গোটা ব্রিটেনে, প্রজারা ছিল ক্ষুধার্ত, শীতার্ত এবং ভীত। একদিন, এক গির্জার চত্বরে, লোকেরা একটা বিশাল পাথর দেখতে পেল যাতে আটকানো ছিল একটি জমকালো তলোয়ার। পাথরটির ওপর, সোনার অক্ষরে খোদিত ছিল, “যে ব্যক্তি এই তলোয়ারটি টেনে তুলতে পারবেন, তিনিই জন্মগত অধিকারে ইংল্যান্ডের রাজা।” সঙ্গে সঙ্গে, ওই সমস্ত আগ্রহী জমিদাররা যারা ব্যাকুলভাবে রাজা হতে চেয়েছিলেন, তাঁরা তলোয়ারটি তুলে ধরার জন্য নিজেদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি করতে শুরু করলেন। কেউই সফল হলেন না। তলোয়ারটি পাথরেই আটকে রইল।

আর্থারই প্রথমবারের জন্য ওই তলোয়ারটিকে তুলতে সফল হয়েছিলেন, যখন তাঁর আঠারো বছর বয়স। জমিদারগণ কৃদ্ধ এবং হতাশ হয়েছিলেন। তাঁরা একটি পরীক্ষা দাবি করলেন।

মে মাসের এক উজ্জ্বল সকালে, বহু লোকের উপস্থিতিতে এক বিরাট পরীক্ষার আয়োজন করা হল। সেখানে কৃষক, কারিগর, ব্যবসায়ী এবং জমিদারেরা উপস্থিত ছিলেন। সকলের সামনে, ছিপছিপে ও তরুণ আর্থার সহজেই তলোয়ারটা তুলে নিলেন। জনসাধারণ তাঁকে রাজা বলে সম্ভাষণ জানাল।

ইংল্যান্ডের রাজা হওয়ার পর, আর্থারের প্রথম কর্তব্য ছিল ইংল্যান্ডে শান্তি সুনিশ্চিত করা। জ্ঞানী মার্লিন তাঁকে সাহায্য করেছিলেন। তাঁর বাবার মতোই, আর্থার সাধারণ মানুষের কল্যাণের কথা ভাবতেন। রাজা আর্থার যুদ্ধ করতেন যাতে তাঁর সবচেয়ে সাধারণ প্রজাদের সাথেও কেউ খারাপ আচরণ করতে না পারে।
রাজা আর্থার একটি যুদ্ধে তাঁর রাজকীয় তলোয়ার খুইয়েছিলেন। একদিন মার্লিন তাঁকে সুগন্ধি ফুলের একটি উপত্যকায় নিয়ে গেলেন। সমভূমির প্রান্তে একটি গভীর হ্রদ ছিল। আর্থার হ্রদটির দিকে অগ্রসর হতেই জলের মধ্যে থেকে সোনার বালা পরা একটি সুন্দর হাত বেরিয়ে এল। হাতটি একটি তলোয়ার ধরেছিল যাতে চুনি এবং পান্না বসানো।

Login / Register

(x)
Activation


(x)
Update password

(x)
Enter password


(x)
Optimized by Optimole